Start of ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা Quiz
1. ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন প্রস্তুতির প্রধান উদ্দেশ্য কী?
- আসন্ন ম্যাচের জন্য উত্তেজনা তৈরি করা
- ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচার করা
- ম্যাচের সময় দর্শকদের বিনোদন দেওয়া
- প্রতিটি খেলোয়াড়ের জন্য সমর্থন বৃদ্ধি করা
2. ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সময় কোন প্ল্যাটফর্মগুলোতে আপডেট থাকে?
- টেলিগ্রাম, রেডিট, ভিআইব
- ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার্স, ফোন
- ইউটিউব, স্ন্যাপচ্যাট, লিঙ্কডিন
- ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার
3. লাইভ ক্রিকেট ম্যাচের সময় সাধারণত কোন ধরনের বিজ্ঞাপন ব্যবহার হয়?
- দীর্ঘ, তথ্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন
- চলমান তথ্য বিজ্ঞাপন
- মোবাইল অ্যাপ বিজ্ঞাপন
- সংক্ষিপ্ত, সংবেদনশীল বিজ্ঞাপন
4. কোন বিজ্ঞাপন পর্যায় দর্শকদের মনোযোগ ধরে রাখতে পারে বিরতির সময়ে?
- অর্ধকালীন ও ইনিংস বিরতি বিজ্ঞাপন
- টিকেটের বিজ্ঞাপন দর্শক ধরে রাখতে
- বিপণন পরিকল্পনা উন্নয়নসমূহ
- বিজ্ঞাপন কোন পর্যায়ে দর্শকদের কাছে পৌঁছায়
5. ক্রিকেটে ম্যাচ শেষে বিজ্ঞাপনের প্রধান লক্ষ্য কী?
- খেলার প্রতি আগ্রহ তৈরি করা
- ক্রি কেয়ার সেবা প্রদান করা
- ব্র্যান্ডের পরিচিতি বৃদ্ধি করা
- দলের কার্যক্রম প্রচার করা
6. কোন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো ক্রিকেট বিজ্ঞাপনের জন্য অধিক কার্যকর?
- ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম
- ইউটিউব
- লিংকডইন
- টিকটক
7. Google Ads-এ Responsive Display Ads ব্যবহারের সুবিধা কী?
- বিস্তৃতি, ব্যক্তিগতকরণ এবং তান্ডব।
- জটিলতা, মনোযোগ নষ্ট করা এবং অল্প গতি।
- সহজতা, স্বয়ংক্রিয়তা এবং প্রচার।
- ব্যয়বহুল, সময় সাপেক্ষ এবং স্থায়িত্ব।
8. Google Display Ads ক্যাম্পেইনে ব্যবহৃত দুটি প্রধান বিজ্ঞাপন ফরম্যাট কী?
- ভিডিও বিজ্ঞাপন এবং টেক্সট বিজ্ঞাপন।
- আপলোড করা বিজ্ঞাপন এবং প্রতিক্রিয়াশীল ডিজাইন বিজ্ঞাপন।
- সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন এবং ইমেল বিজ্ঞাপন।
- ব্যানার বিজ্ঞাপন এবং পপ-আপ বিজ্ঞাপন।
9. Google Ads কীভাবে ব্যবসার লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে?
- ব্যবসার লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে।
- ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা কমাতে সাহায্য করে।
- ব্যবসার মুনাফা বাড়াতে সহায়তা করে।
- কেবলমাত্র বিজ্ঞাপন খরচ বাড়াতে সাহায্য করে।
10. Smart Display ক্যাম্পেইনের তিনটি প্রধান স্বয়ংক্রিয়করণ উপাদান কী?
- স্বয়ংক্রিয় মূল্যায়ন, স্বয়ংক্রিয় স্ট্র্যাটেজি, স্বয়ংক্রিয় পরিকল্পনা
- স্বয়ংক্রিয় বিডিং, স্বয়ংক্রিয় রূপান্তর, স্বয়ংক্রিয় ক্রিয়েটিভস
- স্বয়ংক্রিয় গতি, স্বয়ংক্রিয় ব্যয়ের দৃষ্টি, স্বয়ংক্রিয় প্রচার
- স্বয়ংক্রিয় বিজ্ঞাপন, স্বয়ংক্রিয় বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয় নকশা
11. কাদের লক্ষ্য করে ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হলে তা বিবেচনায় প্রভাব ফেলতে পারে?
- দলীয় সমর্থকরা
- স্থানীয় শপিং সেন্টার
- বিরোধী দলের খেলোয়াড়রা
- বিদেশী দর্শকরা
12. একটি ছোট ব্যবসার মালিককে কোন ধরনের Display ক্যাম্পেইন চালানো উচিত?
- সোজা ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন
- ঝুঁকিপূর্ণ ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন
- জটিল ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন
- স্মার্ট ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন
13. সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য কোন দুটি লক্ষ্য নির্ধারণ করা যেতে পারে?
- ম্যাচের সময় দর্শকদের নিঃসরণ বাড়ানো
- খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ প্রদান
- ক্রিকেটের বিকাশ ঘটানো
- ক্রিকেটারদের বৃদ্ধি করা
14. Google Display Ads-এ আপলোড করা বিজ্ঞাপনের দুটি ধরন কী?
- আপলোড করা বিজ্ঞাপন এবং রেসপনসিভ ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন
- ইমেইল বিজ্ঞাপন এবং সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন
- ভিডিও বিজ্ঞাপন এবং টেক্সট বিজ্ঞাপন
- সঠিক বিজ্ঞাপন এবং জেনেরিক বিজ্ঞাপন
15. Google Display Ads কীভাবে মূল্যবান দর্শকদের সাথে সংযুক্ত হয়?
- অ্যাপস, ইউটিউব এবং লাখ লাখ অন্যান্য ওয়েবসাইটে।
- খেলার মাঠে উপস্থিত দর্শকদের মাধ্যমে।
- সংবাদপত্রের মাধ্যমে নির্দিষ্ট নিবন্ধ প্রকাশ করে।
- শুধুমাত্র টিভি চ্যানেলগুলিতে।
16. Google AdWords কীভাবে আপনার বিজ্ঞাপনের কীওয়ার্ডগুলোর সাথে মেলে?
- পৃষ্ঠ_MATCH
- ব্রড ম্যাচ
- ইউজার_MATCH
- এক্স্যাক্ট ম্যাচ
17. ক্রিকেট বিজ্ঞাপনে বিভিন্ন পর্যায়ে কিভাবে মার্কেটিং কৌশল প্রয়োগ করা যায়?
- উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করা।
- খেলার খরচ কমানোর পরিকল্পনা করা।
- শ্রোতার জন্য সামগ্রী সংগঠন করা।
- বিজ্ঞাপন চক্রের বিভিন্ন পর্যায়কে নিয়ন্ত্রণ করা।
18. ক্রিকেট বিজ্ঞাপনের প্রধান পর্যায়গুলো কী কী?
- প্রি-ম্যাচ, ইন-ম্যাচ, হাফ টাইম ও পোস্ট-ম্যাচ
- ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, লিংকডইন
- পেপার, ম্যাগাজিন, সিএমএস
- টিভি, রেডিও, বিলবোর্ড
19. T20 বিশ্বকাপে রিয়েল-টাইম মার্কেটিং কাকে বলে?
- বাস্তব সময়ে বিষয়বস্তু তৈরি এবং প্রকাশ করা।
- প্রচারণার সময় মেলার জন্য তথ্য সংগ্রহ করা।
- এক মাস পূর্বে বিষয়বস্তু পরিকল্পনা করা।
- ম্যাচের পরে বিষয়বস্তু উন্নত করা।
20. ক্রিকেট ইভেন্টে ব্র্যান্ড প্রচারের জন্য স্পন্সরশিপ এবং অংশীদারিত্ব কীভাবে সাহায্য করে?
- ঐতিহাসিক কাহিনী এবং মিডিয়া স্ট্র্যাটেজি।
- সাধারণ দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ।
- স্বয়ংক্রিয় বিজ্ঞাপন এবং চলমান বরাদ্দ।
- একচেটিয়া কনটেন্ট এবং বৈচিত্রিক ব্র্যান্ড প্রচার।
21. ক্রিকেট ইভেন্টগুলির প্রচারে ইনফ্লুয়েঞ্জার মার্কেটিংয়ের ভূমিকা কী?
- ক্রিকেট এবং ভক্তদের সাথে সংযুক্ত হওয়া, ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়ানো।
- নতুন খেলোয়াড়দের পরিচয় করানো, পুরনো খেলোয়াড়দের ভুলে যেতে।
- টিকিটের দাম কমানো, দর্শক সংখ্যা বাড়াতে।
- খেলার নিয়মগুলো পরিবর্তন করা, অধিক দর্শক আকৃষ্ট করতে।
22. মাল্টি-চ্যানেল মার্কেটিং কিভাবে লক্ষ্যযুক্ত দর্শকদের সাথে যুক্ত হতে সাহায্য করে?
- বিভিন্ন ভাষায় বিজ্ঞাপন প্রদান করে।
- এলোমেলো প্রচারের মাধ্যমে দর্শক আকর্ষণ করে।
- শুধুমাত্র সরাসরি বিজ্ঞাপন করে।
- লক্ষ্যযুক্ত দর্শকদের সাথে যুক্ত হতে সাহায্য করে।
23. ক্রিকেট বিজ্ঞাপনে ইন্টারেকটিভ এবং আকর্ষণীয় কনটেন্টের গুরুত্ব কী?
- দর্শকদের মনে স্থায়ী ছাপ তৈরি করা এবং ফুটবলে মনোযোগ দেওয়া
- দর্শকদের বিনোদন দেওয়া এবং ক্রিকেটের গুরুত্ব কমানো
- দর্শকদের অবহিত রাখা এবং বিজ্ঞাপনের খরচ কমানো
- দর্শকদের সংযুক্ত রাখা এবং বিক্রিতে রূপান্তরের সম্ভাবনা বাড়ানো
24. IPL এবং বিশ্বকাপের মতো ক্রিকেট ইভেন্টের ব্যাপক দর্শক সংখ্যা কিভাবে ব্র্যান্ডের প্রচারে কাজে লাগানো সম্ভব?
- প্রচারণার জন্য প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যবহার
- ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য কেবল স্পন্সরশিপ
- খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা
- বিজ্ঞাপনে উচ্চ-প্রোফাইল ম্যাচগুলিতে বিনিয়োগ করা
25. ডিজিটাল ট্রানজিশনের ফলে ক্রিকেট বিজ্ঞাপনের উপর কি প্রভাব পড়েছে?
- দেশের সীমানায় বিজ্ঞাপনের সংকোচন।
- কেবল টেলিভিশনে বিজ্ঞাপনের বৃদ্ধি।
- শ্রোতার সংখ্যা হ্রাস পাওয়া।
- ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলির উপর জোর বৃদ্ধি।
26. ক্রিকেট ইভেন্টে কনটেক্সচুয়াল বিজ্ঞাপন কিভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে?
- কেবলমাত্র স্থির বিজ্ঞাপন কাঠামো ব্যবহার করে দর্শকদের বিনোদন দেওয়া।
- খেলা ও সাংস্কৃতিক ঘটনার সাথে নিজেদের যুক্ত করে ব্র্যান্ডের ঐক্যবদ্ধতা বাড়ানো।
- সামাজিক মিডিয়ায় খেলার প্রতিযোগিতা নিয়ে গেম চালনায় অংশগ্রহণ।
- বিজ্ঞাপন পরিচালনার সময় স্টেডিয়ামের ভিতরে দৌড়ানো ও বৈচিত্র্য বৃদ্ধি।
27. ক্রিকেট বিজ্ঞাপনে ব্র্যান্ড স্পন্সরশিপের ভূমিকা কী?
- খেলার ফলাফল ঘোষণা করা।
- ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণের বাজারজাতকরণ।
- দর্শকদের খেলায় প্রবেশাধিকার দেওয়া।
- ক্রিকেট টুর্নামেন্টের নামকরণে ব্র্যান্ডের অংশগ্রহণ।
28. নেতিবাচক কীওয়ার্ডগুলো PPC ক্যাম্পেইনে কিভাবে ব্যবহার করা যায়?
- নেতিবাচক কীওয়ার্ডগুলি শুধুমাত্র সার্চ ইঞ্জিনে কাজে আসে।
- নেতিবাচক কীওয়ার্ডগুলি বিজ্ঞাপন খরচ কমাতে সাহায্য করে।
- নেতিবাচক কীওয়ার্ডগুলি বিজ্ঞাপন প্রচারের আকার বাড়ায়।
- নেতিবাচক কীওয়ার্ডগুলি বিজ্ঞাপনের গুণগতমান বাড়ায়।
29. একই বিজ্ঞাপনের সাথে একাধিক কীওয়ার্ড টার্গেট করার গুরুত্ব কী?
- দর্শকদের মনোযোগ পাওয়ার জন্য সাধারণ বিজ্ঞাপন তৈরি করা
- বিজ্ঞাপন মাধ্যমে একাধিক অডিয়েন্সের সাথে যুক্ত হতে পারা
- বিজ্ঞাপনের জন্য নিয়মিত দর্শকদের অনুমান করা
- বিজ্ঞাপন শতাংশের মধ্যে অভিজ্ঞতা থাকা
30. বিশেষ কীওয়ার্ড টার্গেট করার জন্য এক্সাক্ট ম্যাচ কিভাবে সাহায্য করে?
- এক্সাক্ট ম্যাচ নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড টার্গেট করতে সাহায্য করে
- এক্সাক্ট ম্যাচ ক্রীড়ার জন্য প্রযোজ্য নয়
- এক্সাক্ট ম্যাচ কেবল সাধারণ বিজ্ঞাপন জন্য ব্যবহৃত হয়
- এক্সাক্ট ম্যাচ ব্যবহার করে কেবল ছবি প্রচারিত হয়
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা নিয়ে এই কুইজটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে নিশ্চয়ই আপনি কিছু নতুন এবং দৃঢ় ধারণা পেয়েছেন। বিজ্ঞাপন কৌশল, নতুন তত্ত্ব এবং বৈচিত্র্যময় প্রচারণার প্রক্রিয়া, সব কিছু নিয়ে জানার সুযোগ হয়েছে। ক্রিকেটের এই জগতে বিজ্ঞাপন কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা নিশ্চিতভাবেই আপনার জানা হলো।
আপনি হয়ত বুঝতে পেরেছেন যে, বিজ্ঞাপন শুধু একটি পণ্য বা সেবা প্রচার নয়, বরং খেলাধুলার পরিবেশে কীভাবে ভক্তদের আকৃষ্ট করা যায়, তার একটি মাধ্যম। ক্রিকেট ম্যাচের সফলতা নির্ভর করে প্রচারণার শক্তি ও কৌশলের উপর। আপনার উত্সাহ এবং আগ্রহ জানিয়ে দিল যে, ক্রিকেট ভক্ত হিসেবে আপনি কিভাবে বিভিন্ন কৌশল ও কার্যক্রমকে উপলব্ধি করেছেন।
এখন, আমাদের পরবর্তী সেকশনে যান যেখানে ‘ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা’ বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। এখানে আপনি আরও গভীরভাবে জানতে পারবেন বিভিন্ন কৌশল, উদাহরণ এবং আমাদের ক্রিকেট জগতের বিজ্ঞাপন জোরদার করার গবেষণা। আসুন, আমাদের সাথে চালিয়ে যান এবং এই উত্তেজনাপূর্ণ জগত সম্পর্কে আরও জানুন!
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারের মৌলিক ধারণা
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা হলো ক্রিকেট ইভেন্টের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এর মাধ্যমে দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয় এবং ম্যাচের সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়। বিজ্ঞাপন এবং প্রচারণার হাত ধরে স্টেডিয়ামে দর্শকের উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়। এটি বিভিন্ন মিডিয়াতে যেমন টেলিভিশন, রেডিও, এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় কার্যকরীভাবে পরিচালিত হয়।
বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে স্পন্সরশিপ এবং অর্থায়ন
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপনে স্পন্সরশিপ একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। স্পন্সররা তাদের প্রচারের জন্য অর্থ প্রদান করে। এই ধরনের বিজ্ঞাপন ম্যাচের সময় প্রচারিত হয় এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্যের পরিচিতি বাড়ায়। স্পন্সরশিপের মাধ্যমে ক্রিকেট ম্যাচগুলোতে বিপুল অর্থায়ন হয়, যা ম্যাচ পরিচালনার কার্যক্রমে সহায়তা করে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা
সোশ্যাল মিডিয়া ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম এবং ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো দলগুলো ও ক্রিকেটারদের জন্য বিজ্ঞাপন প্রচারের সুযোগ দেয়। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে দর্শকদের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করা যায়, যা প্রচারের কার্যকারিতা বাড়ায়।
ম্যাচের আগে ও পরে প্রচারণার কৌশল
ক্রিকেট ম্যাচের আগে প্রচারণা সাধারণত প্রি-ম্যাচ ইভেন্ট, মিডিয়া জানানো এবং টিকেট বিক্রির উপর কেন্দ্রিত হয়। পরে, ম্যাচের মাধ্যমে শেয়ার বা পর্যালোচনার মতো কন্টেন্ট তৈরি করা হয়। এই প্রচারণাগুলো দর্শকদের ভালবাসার অনুভূতি তৈরি করে, যা পরবর্তী ম্যাচের জন্য আগ্রহী করে রাখে।
লোকালাইজেশন এবং টার্গেট মার্কেটিং
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণায় লোকালাইজেশন গুরুত্ব রাখে। স্থানীয় ভাষা এবং সংস্কৃতি ব্যবহার করে প্রচারণাগুলি স্থানীয় জনগণের সাথে সংযোগ তৈরি করতে সহায়তা করে। টার্গেট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে নির্দিষ্ট শ্রোতার কাছে বিজ্ঞাপন পৌঁছানো যায়, যা বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা বাড়ায়।
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন কি?
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন হলো একটি প্রচারণামূলক কৌশল, যা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ক্রিকেট ম্যাচের প্রচার করার জন্য ব্যবহার হয়। এর মাধ্যমে দর্শকদের প্রতি মിക്കുന്ന প্রচারণা চালানো হয়। বিজ্ঞাপনগুলি টেলিভিশন, সোশ্যাল মিডিয়া, বিলবোর্ড এবং অন্যান্য প্রচার মাধ্যমের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। উদাহরণস্বরূপ, ICC বিশ্বকাপের ম্যাচের জন্য বড় বড় কোম্পানি তাদের পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপন প্রচার করে, যা দর্শকদের আকৃষ্ট করে।
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন কিভাবে পরিচালিত হয়?
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন পরিচালনা করা হয় সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ এবং দর্শকদের মনোযোগ পাওয়ার জন্য। এটি সাধারণত বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের মাধ্যমে লক্ষ্যবস্তু দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর প্রচেষ্টা। যেমন, টিভি বিজ্ঞাপন, সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেন, গেম-ডে প্রোমোশন এবং স্পন্সরশিপ। স্পন্সরশিপ সাধারণত বড় টুর্নামেন্টে বেশি প্রভাব ফেলতে থাকে, যেখানে নির্দিষ্ট কোম্পানির লগো বা পণ্য মাঠে প্রদর্শিত হয়।
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন কোথায় প্রচার করা হয়?
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন বিভিন্ন মাধ্যম ও স্থানে প্রচার করা হয়। সাধারণ জায়গাগুলি হলো টেলিভিশন চ্যানেল, রেডিও, সোশ্যাল মিডিয়া এবং স্টেডিয়ামের ভিতরে। স্টেডিয়ামে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বিলবোর্ড এবং ডিজিটাল স্ক্রীন ব্যবহার করা হয়। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিশেষত ইউটিউব বা ফেসবুকে ভিডিও বিজ্ঞাপনও ব্যাপকভাবে কার্যকর।
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন কখন প্রচার করা হয়?
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপন সাধারণত ম্যাচ শুরু হওয়ার পর থেকেই প্রচার হতে থাকে। টুর্নামেন্টের আগে বিজ্ঞাপন প্রচারের কার্যক্রম শুরু হয় এবং ম্যাচের দিন বিশেষভাবে বৃদ্ধি পায়। এই সময় দর্শকরা ম্যাচ দেখার জন্য প্রস্তুত থাকে, ফলে বিজ্ঞাপনের প্রভাব বেশি পড়ে। বিশেষ স্কুল বা কলেজ টুর্নামেন্টেও বিজ্ঞাপনের সময়কাল সাধারণত গেমের ধারাবাহিকতার সাথে থাকে।
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপনে কে অংশগ্রহণ করে?
ক্রিকেট ম্যাচের বিজ্ঞাপনে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান এবং ব্র্যান্ড অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে খেলার স্পন্সর কোম্পানি, পণ্য উৎপাদক, মিডিয়া হাউস এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। এই বিজ্ঞাপনগুলিতে খেলোয়াড়দের উপস্থিতি বা তাদের ছবি ব্যবহার করা হয়, যা সাধারণত তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ায়। উদাহরণস্বরূপ, জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা প্রায়শই বিভিন্ন পণ্যের প্রচারে মডেল হিসেবে কাজ করেন।